সদর উপজেলা প্রতিনিধি (যশোর)
ফলাফল ভাল করার স্বার্থে ১০ দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায় কোন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হলে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পুরণ করতে পারবে না ।|
আগামী২৪ জানুয়ারি থেকে ৩০ জানুয়ারি কেশবপুরে অনুষ্ঠিত হবে সাতদিন ব্যাপি মধু মেলা।
যশোরের ভৈরব নদ, হরিহর ও কাজলা নদী দূষণমুক্ত করতে স্বোচ্চার হয়েছে পরিবেশ অধিদফতর। ইতিমধ্যে যশোর শহর ও সদর উপজেলার বারীনগর, অভয়নগরের নওয়াপাড়া, মণিরামপুর ও বাঘারপাড়ায় নদ-নদী দুষণকারী ২৬ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মালিককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) করা হয়েছে। বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে নদ-নদী দুষণকারী ৪ প্রতিষ্ঠান মালিকের কাছ থেকে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়ও করা হয় । পরিবেশ অধিদফতর যশোরের রিসার্স অফিসার সৌমেন মৈত্র বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পাস ১৩ কলেজ,৭টি কলেজ শতভাগ ফেল এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর শিক্ষা বোর্ডে অধীনে শতভাগ পাস করেছে ১৩ কলেজ। আর ৭টি কলেজের শিক্ষার্থীরা শতভাগ ফেল করেছে। ফলাফল প্রকাশের সংভাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহীন আহমেদ
জেলার ভবদহ ও তৎসংলগ্ন বিল এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন বিষয়ক মতবিনিময় সভা বৃহস্পতিবার বিকেলে কালেক্টরেট সভা কক্ষ অমিত্রাক্ষরে অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এ সভায় জলাবদ্ধতা নিরসন সংগ্রাম কমিটিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও ভবদহ এলাকার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সবাই ভবদহ এলাকার জলাবদ্ধতা দ্রুত নিরসনে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য জোর দাবি জানান।
এ উপলক্ষে কালেক্টরেট সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম।গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহিদ হাসানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক ও পৌর প্রশাসক রফিকুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক সার্কেল জুয়েল ইমরান, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আহমেদ মাহবুবুর রহমান, প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ।
র্যালিটি যশোর কালেক্টারেট চত্বর থেকে শুরু করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার কালেক্টারেট চত্বরে এসে শেষ হয়। এরপর কালেক্টারেট সভাকক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।আলোচনা সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক রফিকুল হাসানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন।
তিনি বলেন কাজের পৌরসভার মূল কাজ নাগরিকের সেবা দেয়া। কাজের মাধ্যমে সেবা দিতে না পারলে ,সে কাজ করার প্রয়োজন নেই। নাগরিকের দূর্ভোগ লাঘবে স্থায়ী ব্যবস্থা করা। তাদের সেবা দেয়ার জন্য আন্তরিকতার সাথে পৌরসভার সকলকে কাজ করতে হবে। ড্রেনগুলো পরিস্কার করার মতো করতে হবে। সেই সাথে শহরকে পরি”ছন্ন রাখার জন্য ময়লা পরিস্কার কার্যক্রম সঠিক ভাবে করতে হবে। লোক দেখানো কাজ করার দরকার নেই। এমন উন্নয়নমূলক কাজ করতে হবে যা নাগরিকের কল্যাণে আসে।