কুমারখালী উপজেলা প্রতিনিধি(কুষ্টিয়া)
সরকার নির্ধারিত মুল্যর তোয়াক্কা না করে অধিক দামে ডিম ও মুরগী বিক্রির অপরাধে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে সাব্বির ডিম ভান্ডার, হলবাজার ডিম ভান্ডার ও মুরগী ব্যবসায়ী নিজাম নামের ব্যক্তিকে ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
আগামী ১৭ অক্টোবর (১ কার্তিক) আধ্যাত্মিক সাধক বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহের ১৩৪তম তিরোধান দিবস। এ উপলক্ষ্যে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার ছেঁউড়িয়া লালন আখড়াবাড়িতে তিন দিনব্যাপী লালন মেলার আয়োজন করা হয়েছে। লালন মেলার এক সপ্তাহ আগে থেকেই হাজারো ভক্ত-অনুসারীরা দূরদূরান্ত থেকে আসতে শুরু করেছেন। লালন মেলা উপলক্ষ্যে আখড়াবাড়িতে হাজারো ভক্ত-অনুসারীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
এ উপলক্ষে শনিবার সকালে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন কমিটির আয়োজনে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে বাস স্ট্যান্ড প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ গেটে শেষ হয়। পরবর্তীতে উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রোববার বেলা ১১টায় শহরের পাবলিক লাইব্রেরী মাঠের সামনে অনুষ্ঠিত উক্ত মানববন্ধনে ৯ দফা দাবী রেখে ভুক্তভোগীরা বলেন, ২০০৯ সালে পিলখানায় সুপরিকল্পিত ভাবে একটি হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৫৭ জন সেনা অফিসার ও বিডিআর সদস্যসহ মোট ৭৪ জনকে হত্যা করা হয় এবং এই হত্যাযজ্ঞে বলির পাঠা করে ১৮হাজার ৫শ ২০জন বিডিআর সদস্যকে চাকরিচ্যুত ও কিছু সদস্যকে জেল দেয়া হয়।
রোববার বেলা ১১টায় শহরের পাবলিক লাইব্রেরী মাঠের সামনে অনুষ্ঠিত উক্ত মানববন্ধনে ৯ দফা দাবী রেখে ভুক্তভোগীরা বলেন, ২০০৯ সালে পিলখানায় সুপরিকল্পিত ভাবে একটি হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৫৭ জন সেনা অফিসার ও বিডিআর সদস্যসহ মোট ৭৪ জনকে হত্যা করা হয় এবং এই হত্যাযজ্ঞে বলির পাঠা করে ১৮হাজার ৫শ ২০জন বিডিআর সদস্যকে চাকরিচ্যুত ও কিছু সদস্যকে জেল দেয়া হয়।
পরে বিক্ষোভ নিয়ে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রধান ফটক সংলগ্ন খুলনা-কুষ্টিয়া মহাসড়কে আসেন। পরে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে বিভিন্ন শ্লোগান দেয়। এসময় তারা 'সবাই যখন স্বর্গে ইবি কেন মর্গে', 'ভিসি ভিসি ভিসি চাই, ইবিতে ভিসি চাই', ভিসি নিয়ে নয় ছয়, আর নয় আর নয়', 'ঢাবি, রাবি ভিসি পায়, ইবি কেন পিছিয়ে রয়', 'সংস্কারমনা ভিসি চাই' 'দুর্নীতিমুক্ত ভিসি চাই', 'সৎ ও সাহসী ভিসি চাই', 'সেশনজটর কবর চাই' সহ বিভিন্ন শ্লোগান দেয়।
সোমবার নন্দলালপুর গ্রামের কারিগর পাড়ায় গিয়ে দেখা যায় প্রতিটি বাড়ি আশপাশ ও রাস্তায় হাঁটু সমান পানি।ভুক্তভোগীরা জানান, আগে অতি বৃষ্টি বা ভারি বর্ষনে তাদের এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতোনা। বর্তমানে বিভিন্ন কালভার্টের মুখ বন্ধ করে মাছ চাষ করায় পানি বের হতে পারেনা যেকারণে তারা পানি বন্দী হয়ে পরেছেন।
১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী কুমারখালী পাবলিক লাইব্রেরী যেন এক জরাজীর্ণ অগোছালো ময়লার স্তুপে পরিণত হয়েছিল।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কদিন আগেও কুমারখালী পাবলিক লাইব্রেরীর দায়িত্বশীলদের অবহেলায় জরাজীর্ণ,অগোছালো,নিষ্প্রাণ হয়েছিল লাইব্রেরী ভবন ও কক্ষগুলো।